আত্ম-ধ্বংসাত্মক মানুষ: অতিরিক্ত মদ্যপান, হাত-পা কাটা কিংবা ক্ষুধামন্দা- এই ধরনের বৈশিষ্ট সম্পন্ন মানুষদের প্রতি বিশেষ করে পরিচিত কেউ হলে তার জন্য আপনার মন খারাপ হতেই পারে। তাদের সাহায্য করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে পেশাদার মনোবিজ্ঞানির পরামর্শ নিয়ে আগাতে হবে।
الخبيث বা খারাপ বলতে অন্যায়ভাবে ইয়াতীমদের সম্পদ খাওয়া বুঝানো হয়েছে।
এ পদ্ধতিতে বিয়ের সময় কনেপক্ষ বরপক্ষকে যৌতুক প্রদান করত। তবে ইসলামে যৌতুক কে সম্পূর্ণ হারাম করা হয়েছে। উত্তরাধিকার সূত্রে বিবাহ[সম্পাদনা]
মানুষের জীবনে এমন কিছু সময় আসে যখন ভালবাসার মানুষকে নিয়ে হাজার বছর বেঁচে থাকার ইচ্ছা জাগে।
স্ত্রীর সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক বিদ্যমান থাকা অবস্থায় তার বোন, খালা, ফুফু, স্ত্রীর ভাইয়ের অথবা বোনের কন্যা।[১০]
বন্ধুমহলে এমন একজন থাকতেই পারে, যে চায় সবাই তার দিকেই নজর দিক। তবে সম্পর্কে যখন এমন চাহিদার সৃষ্টি হয় এবং সেখানে যদি নিজের কোনো জায়গা না থাকে তাহলে উচিত হবে সেই বন্ধুর সঙ্গে সম্পর্কটা নতুন করে সাজিয়ে দূরত্ব বজায় রেখে চলা।
তারপর আল্লাহ তা‘আলা তাঁর বান্দাদের জন্য কেবল পবিত্র ও সার্বিক উপযোগী খাদ্য হালাল করার কথা পুনরাবৃত্তি করেছেন যাতে তাঁর শুকরিয়া আদায় এবং বেশি বেশি তাঁকে স্মরণ করা হয়।
সারাজীবন একসঙ্গে থাকার সংকল্প করে ভালোবাসার সঙ্গে জড়ালেও বেশ কয়েকদিন কাটতে না কাটতেই দেখা দেয় অশান্তি। যদিও এর অনেক কারণ থাকতে পারে। তবে প্রেমে বারবার প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার বিষয়টি কিন্তু মোটেও সুবিধার নয়।
অর্থাৎ যে সকল কাফির স্ত্রীরা কুফরীর ওপর বহাল থেকে কাফিরদের কাছে চলে গেছে তাদের জন্য যা ব্যয় করেছ তা চেয়ে নাও। আর কাফির পুরুষেরা যেন চেয়ে নেয় ঐ সকল check here স্ত্রীদের থেকে যারা ইসলাম গ্রহণ করত হিজরত করে চলে এসেছে।
>> ছুটিতে কোথাও যাওয়ার আগে অবশ্যই ঘরের ফার্নিচার ঢেকে রাখুন। এতে ফার্নিচার কেবল ধূলা-বালিমুক্ত থাকবে।
তার চোখের দিকে তাকাতে সে তত বেশী লজ্জা বোধ করে।
আপনার নিজস্ব সময় কাটানো, আপনার পোশাক, কর্মকাণ্ড বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কটু সমালোচনা করতেই থাকে- মনে রাখবেন এমন মানুষের আশপাশে থাকলে আপনি সবসময় ক্লান্ত অনুভব করবেন।
বিবাহের ক্ষেত্রে আপন মায়ের মত ঐ মহিলার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে
وَّ الۡمُحۡصَنٰتُ مِنَ النِّسَآءِ اِلَّا مَا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُکُمۡ ۚ کِتٰبَ اللّٰہِ عَلَیۡکُمۡ ۚ وَ اُحِلَّ لَکُمۡ مَّا وَرَآءَ ذٰلِکُمۡ اَنۡ تَبۡتَغُوۡا بِاَمۡوَالِکُمۡ مُّحۡصِنِیۡنَ غَیۡرَ مُسٰفِحِیۡنَ ؕ فَمَا اسۡتَمۡتَعۡتُمۡ بِہٖ مِنۡہُنَّ فَاٰتُوۡہُنَّ اُجُوۡرَہُنَّ فَرِیۡضَۃً ؕ وَ لَا جُنَاحَ عَلَیۡکُمۡ فِیۡمَا تَرٰضَیۡتُمۡ بِہٖ مِنۡۢ بَعۡدِ الۡفَرِیۡضَۃِ ؕ اِنَّ اللّٰہَ کَانَ عَلِیۡمًا حَکِیۡمًا ﴿۲۴